ভারতে এক তরুণীর বাড়িতে ঢুকে গুলি করে হত্যা করেছে তারই প্রেমিক।
সোমবার দুপুরে কৃষ্ণনগর উইমেন্স কলেজের বিপরীতে একটি বাড়িতে এ খুনের ঘটনা ঘটে।
নিহত তরুণীর নাম ঈশা মল্লিক (১৯), তিনি দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। ঘটনার পর ঈশাকে রক্তাক্ত অবস্থায় শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, প্রেমঘটিত কারণেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঈশার সঙ্গে দেবরাজ সিংহ নামে এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
সম্প্রতি ঈশা সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাওয়ায় দেবরাজ এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার সুপার কে অমরনাথ জানিয়েছেন, ঈশার শরীরে দুটি গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে এবং তার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত দেবরাজ সিংহকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত তরুণীর পরিবারের ভাষ্যমতে, ঘটনার সময় বাড়িতে ঈশার মা এবং ভাই উপস্থিত ছিলেন।
তরুণীর মা জানিয়েছেন, তিনি গুলির শব্দ শুনে ছুটে গিয়ে দেখেন, এক তরুণ অস্ত্র হাতে ঘর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। এরপরই তিনি ঘরে ঢুকে মেয়ের রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান।
পুলিশ সূত্রে আরও জানা গেছে, অভিযুক্ত দেবরাজ উত্তর ২৪ পরগনার কাঁচরাপাড়ার বাসিন্দা। নিহতের দাদুর মতে, দেবরাজ তাদের পূর্ব পরিচিত ছিল। অতীতেও ওই যুবক ছাত্রীকে হুমকি দিয়েছিল বলে নিহতের দাদা পুলিশকে জানিয়েছে।
সোমবার দুপুরে কৃষ্ণনগর উইমেন্স কলেজের বিপরীতে একটি বাড়িতে এ খুনের ঘটনা ঘটে।
নিহত তরুণীর নাম ঈশা মল্লিক (১৯), তিনি দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী ছিলেন। ঘটনার পর ঈশাকে রক্তাক্ত অবস্থায় শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, প্রেমঘটিত কারণেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঈশার সঙ্গে দেবরাজ সিংহ নামে এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
সম্প্রতি ঈশা সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাওয়ায় দেবরাজ এই ঘটনা ঘটিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। কৃষ্ণনগর পুলিশ জেলার সুপার কে অমরনাথ জানিয়েছেন, ঈশার শরীরে দুটি গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে এবং তার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত দেবরাজ সিংহকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহত তরুণীর পরিবারের ভাষ্যমতে, ঘটনার সময় বাড়িতে ঈশার মা এবং ভাই উপস্থিত ছিলেন।
তরুণীর মা জানিয়েছেন, তিনি গুলির শব্দ শুনে ছুটে গিয়ে দেখেন, এক তরুণ অস্ত্র হাতে ঘর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। এরপরই তিনি ঘরে ঢুকে মেয়ের রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান।
পুলিশ সূত্রে আরও জানা গেছে, অভিযুক্ত দেবরাজ উত্তর ২৪ পরগনার কাঁচরাপাড়ার বাসিন্দা। নিহতের দাদুর মতে, দেবরাজ তাদের পূর্ব পরিচিত ছিল। অতীতেও ওই যুবক ছাত্রীকে হুমকি দিয়েছিল বলে নিহতের দাদা পুলিশকে জানিয়েছে।